1. admin@durnitirsondhane.com : admin :
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নিরাপদ খাদ্যের যোগান নিশ্চিতে সম্মিলিত উদ্যোগের আহ্বান বিশ্ব খাদ্য দিবস ২০২৫ পালিত। তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন অপসারণে সরকারের প্রশংসনীয় উদ্যোগ দুই জন্ম তারিখ নিয়ে শৈলকুপার আদিল উদ্দীন কলেজে চাকরী করছেন এক ল্যাব এসিস্ট্যান্ট অস্বাস্থ্যকর পণ্যের সারচার্যের অর্থ হেলথ প্রমোশনে ব্যয় করার আহ্বান কোম্পানির প্রভাবে তামাক চাষ বৃদ্ধি: বিডা ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ সাভার সরকারি কলেজ ছাত্রদলে অ-ছাত্রের নেতৃত্বে বিতর্ক আইন সংশোধন বিষয়ে তামাক কোম্পানির সাথে বৈঠক আন্তর্জাতিক চুক্তির লঙ্ঘন:বক্তারা সাভারে ভূমিদস্যু ও অপকর্মের হোতা মেহেদী হাসান ও সুরুজ্জামান: নেপথ্যে সাবেক এমপি ডা. সালাউদ্দিন বাবু নওয়াপাড়ায় এলবি হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার মানবসেবায় নিবেদিত এক আলোকবর্তিকা স্বাস্থ্যকর, নিরাপদ ও তামাকমুক্ত গণপরিবহণ নিশ্চিতে লিফলেট ক্যাম্পেইন

ফ্যাসিস্ট হাসিনার আস্থাভাজন ফরিদুজ্জামান -তাসমিনা- শামসুল গংদের নিয়ন্ত্রণে, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের রহস্যজনক ভূমিকা।

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫
  • ১২১ বার পঠিত

বিটিভি সুত্রেঃ
ছাত্র -জনতার গণ-অভ্যুত্থানের ১ বছর অতিবাহিত হলেও দেশের একমাত্র রাষ্ট্রীয় চ্যানেল বাংলাদেশ টেলিভিশনের বার্তা বিভাগ এখনও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে ফ্যাসিস্ট হাসিনার আস্থাভাজন মুন্সী ফরিদুজ্জামান ও সৈয়দা তাসমিনা আহমেদ গংদের হাতে। এদেরই হাত ধরে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ভিডিওচিত্র সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদের কাছে নিয়মিত পাঠানোর অভিযোগ পাওয়া যায় বিটিভির একাধিক সূত্র থেকে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে এবিষয়ে একাধিক অভিযোগ দেওয়া হলেও অদৃশ্যকারণে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না বলে বিটিভির সূত্র নিশ্চিত করেছে। তবে কি হাছান মাহমুদ ও হাসানুল হক ইনুর আস্থাভাজনরাই মন্ত্রণালয়ে বহাল তবিয়তে ?

২০২৪ এর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালালে সরকারের স্পর্শকাতর মন্ত্রণালয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধিকাংশ দপ্তরে বড় ধরণের পরিবর্তন দেখা গেলেও ব্যতিক্রম শুধু বিটিভি। মহাপরিচালক ও জেনারেল ম্যানেজার পরিবর্তন ছাড়া হয়নি কোন সংস্কার। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলেও সত্যি জুলাই ২০২৪ এ ছাত্র হত্যায় ইন্দনদাতাদের অন্যতম কুশীলব বিটিভির তৎকালীন বার্তা প্রধান হাসিনা ও হাছান মাহমুদের আস্থাভাজন মুন্সী ফরিদুজ্জামানকে সম্প্রতি দেয়া হয় বিটিভি নিউজের প্রধান বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব। শুধু তাই নয় হাসিনাস ম্যান দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মোঃ মহসিনের দুর্নীতিবাজ স্ত্রী ড. সৈয়দা তাসমিনা আহমেদকে দেয়া হয়েছে বিটিভির উপ- মহাপরিচালক বার্তার দায়িত্বে।

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলে ড. সৈয়দা তাসমিনা আহমেদ বিটিভিতে অন্যতম প্রভাবশালী ও আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত। বিটিভির একাধিক সূত্র জানায়, তার ক্ষমতার উৎস ছিল, তার ভাসুর হিসেবে পরিচিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলের সাবেক মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক ও তার স্বামী হাসিনার আমলে অন্যতম লুটপাটের মন্ত্রণালয় দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. মহসিন।

বিটিভির একটি তদন্ত কমিটি রিপোর্টর অনুযায়ী, সাবেক মহাপরিচালক ড. মো: জাহাঙ্গীর আলম (অতিরিক্ত সচিব-পিআরএল ভোগরত) এবং উপ-মহাপরিচালক (অনুষ্ঠান ও বার্তা) ড. সৈয়দা তাসমিনা আহমেদের নেতৃত্বে ঢাকা কেন্দ্রের সাবেক জেনারেল ম্যানেজার (চলতি দায়িত্ব) মাহফুজা আক্তার ও তার সিন্ডিকেট সদস্যরা ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে ভুয়া বিল ভাউচার ও বাজেটের মাধ্যমে ১৩ কোটি ২৮ লক্ষ টাকা অনিয়ম-দুর্নীতির করেছেন মর্মে তদন্ত কমিটি রিপোর্ট দাখিল করে।

অপরদিকে, গত ৩০/০৪/২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত অডিট অধিদপ্তরের নিরীক্ষা দল কর্তৃক দাখিলকৃত বিশেষ অডিট রিপোর্টেও ১০,৪৪,২২,০৭৯/- টাকা অনিয়মসহ অডিশন কেলেঙ্কারী, জালিয়াতি ও আরো দুর্নীতির চাঞ্চল্যকর প্রমাণ মিলেছে। শুধুমাত্র সাবেক জেনারেল ম্যানেজার মাহফুজা আক্তারকে বদলি করা হলেও এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে ড. সৈয়দা তাসমিনা আহমেদ। দুদক থেকেও স্বামীর প্রভাবে মামলা থেকে নাম কাটান তিনি।

শুধু তাই নয় বিটিভিতে শিল্পী তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে কোটি কোটি টাকা লেনদেনের সাথে জড়িত কমিটির আহবায়ক তাসমিনাকে নিয়ে যখন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে তদন্ত চলছে তাকেই কোন ক্ষমতাবলে বর্তমানে বিটিভির উপ-মহাপরিচালক (বার্তা ) হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করা হল তাতে হতবাক সকলেই।

অপরদিকে , শেখ হাসিনার আস্থাভাজন হিসেবে ২০০৯ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস উইং এ ছিলেন বিটিভির মুন্সী ফরিদুজ্জামান। সেসময়কার তার বন্ধুমহলের অধিকাংশ এখন পলাতক কেউবা জেলে। আর তিনি উল্টো প্রমোশন নিয়ে বিটিভি নিউজের প্রধান বার্তা সম্পাদক। বর্তমানে কখনও তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা , কখনও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবের নাম ভাঙিয়ে দাপটের সাথে বিটিভি নিউজকে হরিলুটের আখড়ায় পরিণত করেছেন এই মুন্সী ফরিদ। সব সময় উপর মহল ম্যানেজের দাম্ভিকতা দেখান তিনি।

কে এই মুন্সী ফরিদুজ্জামান ? ২০০৭ সালে ফখরুদ্দিন -মইনুদ্দিনের শাসনামলে ওয়ান ইলিভেনের কারিগরদের সাথে যোগসাজসে বিটিভির হয়ে যোগ দেন তৎকালীন প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দিন আহমেদের প্রেস উইং এ। পরবর্তীতে হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে এইচ টি ইমাম ও মাহবুবুল আলম শাকিলের গড়া মিডিয়া সিন্ডিকেটে যুক্ত হয়ে বিটিভি সংবাদকে একপেশে করে ফেলে। কেউ প্রতিবাদ করলেই চাকুরীচ্যুত বা বদলির হুমকি দিতেন মহাপরিচালকের মাধ্যমে।

২০০৮ এ হাসিনা ক্ষমতায় এসেই তার প্রেস উইং এ বিটিভির পক্ষ থেকে যুক্ত করেন মুন্সী ফরিদুজ্জামানকে। একটা পর্যায়ে এতটাই অপ্রতিরোধ্য হয়ে পড়েন তিনি বিদেশ ট্যুরের টাকার ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দে জড়িয়ে পড়েন শেখ হাসিনার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি শাখাওয়াত মুনের সঙ্গে। অফিস বিধি লংঘনের দায়ে তাকে দেয়া হয় বিভাগীয় মামলা। শাস্তিস্বরূপ পান পদাবনতি অর্থাৎ চলমান পোস্ট থেকে একধাপ নিচে নামিয়ে দেয়া হয়। বিভাগীয় আদালতে আপীল করেও ফিরে পাননা পদ। অবশেষে তার আপা ( শেখ হাসিনা ) বিশেষ ক্ষমতাবলে চাকুরীর পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে দেন।

ফরিদুজ্জানের প্রতি এতটাই হাসিনার আস্থাশীল ছিল পরবর্তীতে তার সিনিয়রকে ( বর্তমানে বিটিভির জেনারেল ম্যানেজার নুরুল আজম পবন ) ডিঙিয়ে প্রধান বার্তা সম্পাদক হিসেবে বিটিভিতে নিয়োগ দেয় ফ্যাসিস্ট হাসিনা। শুধু তাই নয় আওয়ামীলীগের সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ডক্টর আব্দুর রাজ্জাকের কাছ থেকে কি পরিমান অনৈতিক সহায়তা নিয়েছেন তা বিটিভির সবার মুখে মুখে।

সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদের এতটাই বিশ্বস্থ ছিলেন এই ফরিদ প্রায় রাতেই মন্ত্রীর ৩৪ মিন্টু রোডের বাসায় দেখা যেত দুইজনকে অন্তরঙ্গ আলাপচারিতায়। সেই সময় মুন্সী ফরিদের কাছে তুলে দেওয়া হাছান মাহমুদের একজন নিউজ প্রেজেন্টার এখনও বীরদর্পে খবর পড়ছেন বিটিভি নিউজে। বর্তমান জিএম বাধা দিলেও বলেন উপরের নির্দেশে তার নিউজ চলবে ? তবে কি উপর বলে বর্তমান সরকারকেও বিব্রত করার চেষ্টা করছেন এই ফরিদুজ্জামান।

অথচ জুলাই আন্দোলনে ছাত্রদের পক্ষে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়াতে বিনা কারনে নিউজ থেকে বাদ দেন অনেককেই। বিটিভির মহাপরিচালক মাহবুবুল আলম বর্তমান সরকারের সময়ে নিয়োগ পেলেও বিটিভির সাবেক কর্মকর্তা হাওয়ায় চক্ষু লজ্জায় কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননা বলে জানা যায়।

শুধু তাই নয় জুলাই আন্দোলনে শুধুমাত্র পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট করায় রিপোর্টার এ কে এম শহীদুল্লাহকে জুলাই মাসের প্রাপ্ত সম্মানী কেটে দিয়ে অফিস ডিউটি থেকে দুরে রাখেন। ৫ আগস্ট বিজয়ের পর ফোন করে সেই রিপোর্টারকে অফিসে এনে নিজেকে তাৎক্ষণিক জুলাই যোদ্ধা ঘোষণা করেন। যদিও পরবর্তীতে ১৩ বছর কাজ করা সত্ত্বেও উক্ত রিপোর্টার কাজ পারেনা এমন অভিযোগ এনে বিনা নোটিশে তাকে চাকুরিচ্যুত করেন। মুন্সী ফরিদের এ কাজে যিনি সহযোগিতা করেন তিনি হলেন বিটিভির উপ মহাপরিচাক বার্তা সৈয়দা তাসমিনা আহমেদ। যার স্বাক্ষরে ঘটে সব অন্যায় অবিচার। তাকেও ব্ল্যাকমেইলিং করতে বাদ যায়নি এই ফরিদ। মুন্সী ফরিদ বিভিন্ন সময় ঠাট্টার ছলে বলেন, মহসিন ভাইর বন্ধু দুর্যোগের সিনিয়র সচিব শাহ কামাল জেলে আর একই পদে তিনি বাসায় এসির বাতাস খান। মুন্সীর এই ডায়ালগে তিনি যা করতে বলেন তাসমিনা আহমেদ এখন তাই করেন। কারণ স্বামীর প্রভাবে আওয়ামীলীগ আমলে এই সৈয়দা তাসমিনা আহমেদ বিটিভির বার্তা সম্পাদক থেকে আইন অমান্য করে রাতারাতি তিনটি প্রমোশন নিয়ে ভারপ্রাপ্ত ডিজি পর্যন্ত হয়েছিলেন।

বিটিভি নিউজে এখনও রিপোর্টাররা স্ক্রিপ্ট এ ফ্যাসিস্ট হাসিনা লেখায় তা কেটে এডিট করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী লিখতে বাধ্য করেন এই বিটিভি নিউজের এই দুই শীর্ষ কর্মকর্তা।

জুলাই আন্দোলন চলাকালে যখন পুলিশের গুলিতে নির্মমভাবে শহীদ হচ্ছেন ছাত্ররা তখন এই মুন্সী ফরিদুজ্জামান ও হাসিনার সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী এ আরাফাত মিলে বিটিভিতে প্রচার করে হাসিনার গুণগান নিয়ে সম্মৃদ্ধির অগ্রযাত্রা নামের অনুষ্ঠান। আর সে কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পান বিটিভির সেরা কর্মকর্তার পুরস্কার।

গত ২৯ মে ২০২৪ তারিখে ২০২৪-এর কথিত জাতীয় নির্বাচনে বিটিভির সংবাদ নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (TIB) প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী বিটিভি সংবাদ সাড়ে ৪ কোটি টাকা অপচয় করেছে। ড. সৈয়দা তাসমিনা আহমেদ একমাত্র উপ-মহাপরিচালক (বার্তা) এবং মুন্সী মো: ফরিদুজ্জামান একমাত্র মুখ্য বার্তা সম্পাদক হিসেবে এই অনিয়ম-দুর্নীতির দায় কোনও ভাবেই এড়িয়ে যেতে পারেন না কিন্তু অদ্যাবধি তাদের বিরুদ্ধে কোনো বিষয়েই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।

হাসিনা পলানোর পর নিজেকে রক্ষা করতে কিছু চুক্তিভিত্তিক রিপোর্টারকে বিনা নোটিশে বাদ দেন এই মুন্সী ফরিদুজ্জামান। অথচ হাসানুল হক ইনু ও হাছান মাহমুদের হাতে নিয়োগপ্রাপ্ত রিপোর্টাররাই এখন তার আস্থাভাজন। করাচ্ছেন তাদের দিয়ে নানা চাঁদাবাজি। কাউকে দিয়ে বিনামূল্যে হাসপাতালে চিকিৎসা ব্যবস্থা আবার কাউকে দিয়ে জমি দখলের কাজ। কেউ এসব অনৈতিক কাজ না করতে চাইলে হাসিনার মত বিটিভিকে নিজের বাব-দাদার সম্পত্তি মনে করে রিপোর্টারদের চাকুরিচ্যুত করেন ঠুনকো অজুহাতে।

তাসমিনা ও মুন্সী ফরিদ গং তাদের অবস্থান ধরে রাখতে তাদেরই আস্থাভাজন নির্বাহী প্রযোজক শামসুল আলমকে বিটিভির পক্ষ থেকে যুক্ত করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ। নিয়ম ভেঙে নিউজের কর্মকর্তা হওয়া সত্ত্বেও অতিরিক্ত দায়িত্ব দেন প্রোগ্রাম ম্যানেজার হিসেবে। এক্ষেত্রেও নাম ভাঙ্গানো হয় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এর। আর শামসুল আলম তাদের আস্থাভাজন হবার কারন ২০২৪ এর ৭ জুলাই বিটিভি কর্তৃপক্ষ ছাত্রদের আন্দোলন দমনে এবং সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী এ আরাফাতের নির্দেশে মিথ্যা প্রপাকাণ্ডের যে সংবাদ প্রচারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সেখানে শামসুল আলমকে প্রধান করে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। যার স্মারক নম্বর -১৫.৫৪.৩০২৫।০২৫.১৮.০০২.২২.১৫৭।

দুঃখের বিষয় হলেও সত্যি ছাত্র হত্যার নেতৃত্বদানকারী শামসুল আলম এখন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সদস্য। বিটিভি থেকে শামসুল আলমের মনোনয়ন হিসেবে বলা হয় বর্তমান প্রেস সচিবের চাহিদা ? সত্যি কি তাই ? আদৌ কি জানতেন তার সম্পর্কে বর্তমান প্রেস সচিব জুলাইযোদ্ধা শফিকুল আলম ? ছাত্র হত্যার নেতৃত্বদানকারী শামসুল আলম এখন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের সদস্য। পুরো নিউজরুম জুড়ে চলছে প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা, প্রেস সেক্রেটারি, তথ্য সচিব, উপপ্রেস সেক্রেটারিদের নাম ভাঙিয়ে রমরমা ব্যবসা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© All rights reserved © 2022 Durnitir Sondhane by Uzzal Hossain
Theme Customized By Theme Park BD