স্টাফ রিপোর্টারঃ ভার্চ্যুয়াল প্লাটফর্মে ভিবিন্ন ইসুতে সোচ্চার থাকা একজন নামধারী ইনফ্লুয়েন্সার বর্ষা চৌধুরী। তাঁর কাজের আলোচনার থেকে বিবাহের আলোচনাই বেশি দেখা যায়। কেউ কেউ বলেন তাঁর বিয়ের সংখ্যা ৬টা আবার কেউ বলেন ৭টা,সর্বশেষ তার তৃতীয় স্বামী সংঙ্গিত শিল্পী রুমি রহমান মারা যাবার পর আমজাদুল ইসলাম জ্যাকি নামে এক প্রবাসী ছেলেকে চট্টগ্রামে কথিত ভাই তুষারের উকালোতিতে বিয়ে করেন।বিয়ের কিছুদিন পরই আজমাজাদুল ইসলাম বর্ষার বেডরুমে মারা যান,তবে আমজাদুল ইসলাম এর পরিবারের দাবি এটা কোন সাধারণ মৃত্যু নয় এটা হত্যা। বর্ষা চৌধুরী তখন যুব মহিলা লীগ এর ক্ষমতার জোরে যাত্রাবাড়ী থানায় প্রভাব খাঁটিয়ে আমজাদুল ইসলাম এর মৃত্যুকে আন্তহত্যা বলে চালিয়ে দেয়। এর কয়েকমাস পরই আবার ভিবিন্ন কৌশলে বিয়ে করেন ঢাকায় সিনেমার নায়ক রাসেল মিয়া কে, তবে সেই বিয়েও টিকেনি তিন দিনও।বিয়ের তৃতীয় দিনই রাসেল মিয়া তাঁকে নিয়ে সংসার করবেন না বলে জানিয়ে দেন। বর্ষা চৌধুরী সৈরাচার আওয়ামিলীগ সরকার এর যুব মহিলা লীগ এর কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য ছিলেন,ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনি ডেমরা স্টাফ কোয়াটার সংলগ্নে তার বাবার নামে একটি বাড়ি করেন,এবং একাধিক জায়গা কিনেন শুধু তাই নয় নামে বেনামে ভিবিন্ন ব্যাংকে শত-শত বরি গোল্ড জমুদ করেন। স্পষ্ট দেখা গিয়েছে ৫ই আগস্ট ছাত্র আন্দোলনের সময় তাঁর ফেসবুক আইডিতে ছাত্রদের নিয়ে হুমকিধামকি দিয়ে ভিবিন্ন পোস্ট করতে। ছাত্রদের হামলা মামলা দিয়ে রীতিমতো আওয়ামিলীগের নজরে আসেন তিনি। বহু ছাত্রদের আহত সহ হত্যার সাথে জড়িত আছে বলে ও জানা যায়।ইতিমধ্যে জানা যায় বিজ্ঞ চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং-১৭,ঢাকা। সি.আর মামলা নং- ১২৩১/২০২৪ (হাতিরঝিল) থানায় দন্ডবিধি ১৮৬০ এর মোঃ ইসমাইল হোসেন(২৬) বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। নালিশকারীর দাখিলী অভিযোগটি এফআইআর হিসেবে রুজু করে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহনের জন্য ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাতিরঝিল থানা ডি.এম.পি ঢাকা’কে মহামান্য আদালত নির্দেশ প্রধান করেন। এজার ভুক্ত গ্রেফতায়ারী পরোয়ানার আসামী এই বর্ষা চৌধুরী পুলিশ চোখ ফাঁকি দিয়ে এদিকসেদিক ঘুরে বেড়াচ্ছেন।আহত ছাত্রদের দাবী দ্রত গ্রেফতার করা হোক এই বর্ষা চৌধুরীকে। মামলার বাদী মোঃ ইসমাইল হোসেন বলেন এতোকিছুর পরে-ও এই চিন্হিত সৈরাচার এর দোষর বর্ষা চৌধুরী কেনো গ্রেফতার হচ্ছে না তাঁর খুঁটির জোর কোথায়?
Leave a Reply