* উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের চোখে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী।
* সেবা প্রত্যাশী জনগণের কাছে উদারতার শির্ষ্য মানুষ।
* পুলিশিং সার্ভিসে মানবিক কার্যক্রমে দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী।
সাহেল আহমেদ সোহেল
বাংলাদেশ পুলিশের গর্বিত সদস্য কাজী ওয়াজেদ আলী সততা, ন্যায়পরায়ণতা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে কর্তব্য পালন করে আসছেন। রাজধানীর ওয়ারী বিভাগ, লালবাগ বিভাগসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ স্থানে দায়িত্ব পালনকালে তিনি শুধু একজন দক্ষ অফিসার হিসেবেই নন, বরং জনগণের প্রকৃত বন্ধু হিসেবেও পরিচিত হয়েছেন।
উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মন্তব্য
পুলিশ সদর দফতরের এক কর্মকর্তা বলেন,কাজী ওয়াজেদ আলী সবসময় দায়িত্ব পালনে অঙ্গীকারবদ্ধ। তাঁর মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে।তিনি সত্যিকারের জনগণের পুলিশ।
রাজধানীর এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান,
“আইন প্রয়োগের পাশাপাশি সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় কাজী ওয়াজেদ আলীর অবদান প্রশংসনীয়।তাঁর মতো কর্মকর্তারা পুলিশকে মানুষের আস্থার জায়গায় নিয়ে গেছেন।
সেবা প্রত্যাশী জনগণের মন্তব্য
ঢাকার ওয়ারীর বাসিন্দা এক ব্যবসায়ী বলেন,যখনই সমস্যা হয়েছে কাজী ওয়াজেদ আলীর কাছে সহজে পৌঁছাতে পেরেছি।তিনি আমাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেন।
একজন শিক্ষার্থী জানান এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে আমরা সবসময় চিন্তিত থাকতাম। কিন্তু ওসি ওয়াজেদ আলীর দায়িত্বকালে অপরাধ কমেছে লক্ষনীয়ভাবে আমরা নিশ্চিন্তে চলাফেরা করতে পারছি।
কাজী ওয়াজেদ আলীর নেতৃত্বে—অপরাধ দমন অভিযান,চুরি,ছিনতাই ও মাদক নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে নিয়মিত অপরাধ দমন করে গেছেন।
ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাও অংশ গ্রহন করে এলাকায় ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে উদ্ভাবনী উদ্যোগ গ্রহণ করে সাধারণ মানুষকে ভোগান্তি থেকে মুক্তি দিয়েছেন।
মানবিক উদ্যোগ: অসুস্থ বা দুর্ঘটনায় আহতদের হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া, শীতার্তদের সহায়তা করা,রমজানে ইফতার বিতরণ—এসব মানবিক কাজেও তিনি অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন।
জনসম্পৃক্ততা: নিয়মিত ওপেন হাউস ডে, সচেতনতামূলক সভা ও জনসচেতনতা কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণকে সম্পৃক্ত করেছেন।
কাজী ওয়াজেদ আলী কেবল দায়িত্বশীল পুলিশ অফিসার নন, বরং একজন মানবিক নেতা। তাঁর সততা, সাহসিকতা ও জনবান্ধব কর্মকাণ্ড তাঁকে করেছে আলাদা। উর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—সবাই তাঁকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে একজন প্রকৃত “জনগণের পুলিশ” হিসেবে।
Leave a Reply