1. admin@durnitirsondhane.com : admin :
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৬:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় বসেছে। তুষারের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ: নীলা ইসরাফিল স্বাস্থ্যের দুই মেগা প্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’ ইরানে মার্কিন হামলা: বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ-নিন্দা, কূটনীতিতে সমাধান খোঁজার আহ্বান বিশ্বের। মোসাদের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ইরানে ৫৪ গুপ্তচর গ্রেপ্তার: আনাদোলু তুষারের সঙ্গে অডিওর কথা স্বীকার করলেন এনসিপি নেত্রী নীলা ইসরাফিল। রাশিয়ায় ব্রিটিশ কাউন্সিলকে ‘অবাঞ্ছিত সংস্থা’ ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করেছে। জরিমানা করা সত্বেও থেমে নেই,ভ্যাট ফাকিঁর শির্ষে খলিল হোটেল । ছাত্রশিবির কর্মী নিহিম গুমের মামলায় র‌্যাবের সোহায়েল গ্রেপ্তার উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য প্যারাসিটামল কতোটা নিরাপদ?

যশোরে শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতি মামলায় স্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ দিয়েছে আদালত

  • আপডেট সময় : রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩
  • ১৬৩ বার পঠিত

উৎপল ঘোষ,(ক্রাইম রিপোর্টার) যশোরঃ যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেক জালিয়াতির মামলার দুই আসামির স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধের (ফ্রিজ) আদেশ দিয়েছেন আদালত।

তদন্ত কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. আল আমিনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত বৃহস্পতিবার এই আদেশ দেন সিনিয়র স্পেশাল জজ (জেলা জজ) শেখ নাজমুল আলম।

অভিযুক্তরা হলেন–যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চাকরিচ্যুত হিসাব সহকারী আব্দুস সালাম ও প্রেস মালিক সদর উপজেলার রামনগর গ্রামের শেখ শরিফুল ইসলাম। এ দু’জনকে জালিয়াতি ঘটনার মূল অপরাধী আখ্যায়িত করেছে দুদক। এ দু’জনসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ২০২১ সালের ১৮ অক্টোবর দুদকের দায়ের করা মামলায় ৩৮টি চেক জালিয়াতি করে ৬ কোটি ৯৭ লাখ ৮৫ হাজার ৩৯৮ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।দুদকের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর সিরাজুল ইসলাম জানান, আদালত আসামিদের উল্লিখিত স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক এবং ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ দিয়েছেন।

আদালতের এই আদেশের নোটিশ সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রার ও ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে, যাতে আসামিরা সম্পত্তি বিক্রি এবং ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে না পারেন।

আদালতে দুদকের করা আবেদনে উল্লেখ করা হয়, তদন্তে দেখা যায়, মামলার ৩ নম্বর আসামি আব্দুস সালাম ও ৪ নম্বর আসামি শেখ শরিফুল ইসলাম এ মামলার মূল অপরাধী। তাঁরা জালিয়াতির মাধ্যমে টাকা আত্মসাৎ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামে জমি কিনে বাড়ি নির্মাণ করেছেন। ওই সম্পদ ক্রোক করা না হলে বেহাত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে বর্ণিত স্থাবর সম্পদ জরুরি ভিত্তিতে ক্রোক ও আলোচ্য মামলার সংযোগপ্রাপ্ত অস্থাবর সম্পদ/ব্যাংক হিসাবগুলো অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।

আবেদনে সম্পদের বর্ণনায় উল্লেখ করা হয়েছে– আব্দুস সালামের যশোর হাউজিং এস্টেটের অধীন ই-ব্লক ১৪১ নম্বরের নির্মাণাধীন চার তলা বাড়ি। শহরের বেজপাড়ায় আব্দুস সালামের স্ত্রী রিক্তা খাতুনের নামে দশমিক ৪৯৭ শতাংশ এবং অপর আসামি শেখ শরিফুল ইসলামের নামে দশমিক ৪৯৭ শতাংশ জমি ও সেখানে নির্মাণাধীন বাড়ি। শরিফুলের সদরের চাঁচড়া ইউনিয়নে ২০ শতক এবং সদরের নওয়াপাড়া ইউনিয়নে ৬ শতক জমি রয়েছে। আরও বলা হয়েছে, শরিফুল ও সালামের নিজেদের ও প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন হিসাবে টাকা জমা রয়েছে।

দুদকের দায়ের করা চাঞ্চল্যকর ওই মামলায় আব্দুস সালাম ও শরিফুল ইসলাম ছাড়াও যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের তৎকালীন চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোল্লা আমির হোসেন, তৎকালীন সচিব প্রফেসর এএমএইচ আলী আর রেজা ও যশোর নতুন উপশহর এলাকার হাইকোর্ট মোড় জামরুলতলার শাহীলাল স্টোরের মালিক আশরাফুল আলমকে আসামি করা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© All rights reserved © 2022 Durnitir Sondhane by Uzzal Hossain
Theme Customized By Theme Park BD