1. admin@durnitirsondhane.com : admin :
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৭:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নিরাপদ খাদ্যের যোগান নিশ্চিতে সম্মিলিত উদ্যোগের আহ্বান বিশ্ব খাদ্য দিবস ২০২৫ পালিত। তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন অপসারণে সরকারের প্রশংসনীয় উদ্যোগ দুই জন্ম তারিখ নিয়ে শৈলকুপার আদিল উদ্দীন কলেজে চাকরী করছেন এক ল্যাব এসিস্ট্যান্ট অস্বাস্থ্যকর পণ্যের সারচার্যের অর্থ হেলথ প্রমোশনে ব্যয় করার আহ্বান কোম্পানির প্রভাবে তামাক চাষ বৃদ্ধি: বিডা ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ সাভার সরকারি কলেজ ছাত্রদলে অ-ছাত্রের নেতৃত্বে বিতর্ক আইন সংশোধন বিষয়ে তামাক কোম্পানির সাথে বৈঠক আন্তর্জাতিক চুক্তির লঙ্ঘন:বক্তারা সাভারে ভূমিদস্যু ও অপকর্মের হোতা মেহেদী হাসান ও সুরুজ্জামান: নেপথ্যে সাবেক এমপি ডা. সালাউদ্দিন বাবু নওয়াপাড়ায় এলবি হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার মানবসেবায় নিবেদিত এক আলোকবর্তিকা স্বাস্থ্যকর, নিরাপদ ও তামাকমুক্ত গণপরিবহণ নিশ্চিতে লিফলেট ক্যাম্পেইন

সন্তানের করুন পরিণতি মানতে পারছেন না স্বজনরা

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫
  • ৬২ বার পঠিত
ফাইল ছবি
হৃদয় বিদারক পরিনতি

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতদের স্বজনদের আহাজারিতে ভারি হয়েছে ওঠেছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট। ছোট্ট সন্তানের এই পরিণতি কিছুতেই মানতে পারছেন না তারা। কেউ হাসপাতালের দেয়ালে মাথা ঠেকিয়ে, কেউবা সন্তানের স্কুলড্রেস ধরে কাঁদছিলেন। সোমবার সন্ধ্যায় বার্ন ইনস্টিটিউট ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।

হাসপাতালের চার তলায় গিয়ে দেখা যায় আইসিইউর (নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্র) বাইরে অপেক্ষা করছেন ১০-১২ জন স্বজন। কেউ কেউ মেঝেতে বসে কাঁদছেন, কেউ আবার হতবিহ্বল হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। কারো মুখের দিকেই তাকানো যাচ্ছে না।

বিমান বিধ্বস্তে আহত অনেক শিক্ষার্থীর চিকিৎসা চলছে হাসপাতালটির পাঁচতলায়। সেখানে গিয়ে দেখা যায় চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ুয়া ভাগনি মেহরিনের স্কুলড্রেস ধরে কাঁদছেন ফাহাদ নিয়ন। তাকে সান্ত্বনা দিতে গিয়ে এক নারী নিজেও কাঁদছিলেন। আহাজারি করে নিয়ন বলছিলেন, ‘ও (মেহরিন) খুব নিষ্পাপ। ও সারা দিন পড়াশোনা করে।
ওর দুই হাত ও মুখ পুড়ে গেছে।’
পাশেই হাউমাউ করে কাঁদছিলেন পঞ্চম শ্রেণিপড়ুয়া মেয়ে নুরে জান্নাতের মা ইয়াসমিন আক্তার। জান্নাতের কপাল পুড়ে গেছে, ঝলসে গেছে মুখ। মাথা ফেটে গেছে, পিঠেও পুড়ে গেছে। কাঁদতে কাঁদতে ইয়াসমিন বলেন, ‘আমার মেয়ে আমার সঙ্গে কথা বলেছে।

মেয়ে বলে যে মা, আমার সব জ্বলে।’
পাশেই নাসিমা বেগম কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘এমন দশা কেমনে হইছেরে। কত মায়ের বুক খালি হইছেরে। আমার রোহান যন্ত্রণায় কাতরাইতাছেরে।’ নাসিমা বেগমের সপ্তম শ্রেণিপড়ুয়া ছেলে রবিউল হাসান রোহানের শরীর পুড়ে গেছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© All rights reserved © 2022 Durnitir Sondhane by Uzzal Hossain
Theme Customized By Theme Park BD