দুর্নীতির রিপোর্টঃ
রাজধানীর বিভিন্ন অঞ্চলে প্রতারক চক্রের মধ্যে নতুন ভাবে আর্বিভূত হয়েছে পতিতা-দের প্রতারণা। হোটেল,রিসোর্ট,স্পা,শিশাবার সহ বিভিন্ন জায়গাতে তাদের যাতায়াত। খদ্দের বুঝে ঘাড়ে চাপেন ওরা। হোটেল রুম কিংবা খদ্দেরের নিজস্ব জায়গাতে গিয়ে নানা ধরনের অপবাদ দিতে শুরু করে।তাদের গায়ে থাকা শর্নের জিনিস কিংবা নগদ টাকা হারিয়েছে বলে জানায় সেই সাথে অশ্লীলতার অভিযোগ এনে প্রতারণা শুরু করে।তাদের চাহিদা মতো অর্থ দিতে অস্বীকার করলে চক্রের পাতানো ফাঁদে জড়িয়ে সম্মানের হানি ঘটায়।এই চক্রের কবলে পড়ে অবশেষে মানহানী সহ অর্থ দন্ডি দিতে বাধ্য হয় ভুক্তভোগী।
প্রতারণার ভিন্ন কৌশল হিসেবে বিভিন্ন অফিসে চাকুরীর নেয়ার উদ্দেশ্য হাজির হয় এক দুই-কথায় জালে ফাঁসিয়ে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে অফিস কর্তৃপক্ষকে লজ্জিত লাঞ্ছিত ও অর্থ দন্ডিত করেন।প্রতিটি মিশনে সাজানো থাকে তাদের গ্যাং গ্রুপ। এসব মেয়েদের কাছে প্রতিষ্ঠিত টিভি চ্যানেলের আইডি কার্ডও পাওয়া যায়, মিনিটেই রুপ পরিবর্তন করে ফেলে এরা। সাংবাদিকতার পরিচয়ে মিথ্যা তথ্য ও মামলার ভয় দেখিয়ে চাহিদা অনুযায়ী সর্বস্ব লুটে নেয়। এরা মিথ্যা অভিনয়ে আশপাশে থাকা লোকজন জোগাড় করা এক পলকের কাজ।সাধারণ মানুুষ জাদুর মতো পক্ষ নিয়ে ভিকটিমকে নাজেহাল করে ফেলে। থানা পুলিশ পর্যন্ত গড়াতে দিধা করেনা এসব চক্র। তাদের ভাবসাব মনে হয় অতিবাস্তব চোখে ধুলো দেওয়াই তাদের কাজ। মিনিটেই স্বাক্ষী জোগাড় করা তাদের কারিশমা বুঝে ওঠার আগেই শটকে পড়েন তারা। বলির পাঠা হয়ে অবিচারের দায়ে সর্বস্ব হারিয়ে অনেকেই সর্বশান্ত।
এমনই একটি ঘটনাঘটে রামপুরা এলাকার একটি অফিসে একজন দালালকে সাথে নিয়ে রোমানা ইসলাম জুঁই ও সুমাইয়া আক্তার নামের ২৫শোর্ধ মডার্ণ স্টাইলের দুই নারী অহেতুক কথার জালে ফাঁসিয়ে মিথ্যা অভিযোগে উক্ত অফিসের মালিক কর্মচারীর বিরুদ্ধে ছিনতাইয়ের অভিযোগ দেয়। আশপাশের লোকজন ঐ কথার জেরে কর্মচারীকে বেদম প্রহার করে,আহতকে উদ্ধার করে পার্সবর্তী হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা মেডিকেলে পাঠায় উক্ত ঘটনায় মামলার প্রকৃিয়াধীন রয়েছে।
আইনের দৃষ্টি আরো সুচতুর হওয়া প্রয়োজন তবেই এসব প্রতারক চক্র এভাবে আর মাথাচাড়া দিতেঅ পারবেনা।
Leave a Reply